পারদর্শিতার মানদণ্ড
- স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) ও শোভন পোষাক পরিধান করা
 - প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা।
 - কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী টুলস, ম্যাটেরিয়াল ও ইকুইপমেন্ট নির্বাচন এবং সংগ্রহ করা
 - রোগাক্রান্ত চিংড়ি সংগ্রহ করা
 - সংগ্রহিত চিংড়িকে জীবাণুমুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি ও জীবাণু নাশক দিয়ে দ্রবণ তৈরি করা
 - রোগাক্রান্ত চিংড়ির জীবাণু মুক্ত করার জন্য জীবাণু নাশক দ্রবনে চুবানোর ব্যাবস্থা করা
 - কাজ শেষে কাজের স্থান পরিষ্কার করা
 - অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা এবং
 - কাজের শেষে চেকলিষ্ট অনুযায়ী ব্যবহৃত টুলস্ ও যন্ত্রপাতি ভালভাবে ধুয়ে মুছে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা
 
(ক) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম।
হ্যান্ড গ্লাভস্
অ্যাপ্রন
পিপিই
ফাষ্ট এইড বক্স
মাস্ক
(খ) প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (টুলস, ইকুপমেন্টস, মেশিন)
হাপ ড্রাম
মগ
স্কুপ নেট
চামচ
মাইক্রোস্কোপ
(গ) প্রয়োজনীয় মালামাল
পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট
লবণ
খাতা পেন্সিল
(ঘ) কাজের ধারা
১। একটি বালতির মধ্যে ১০ লিটার পানিতে ১ চা চামচ পরিমাণ পটাশ (পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট) বা ২০০গ্রাম লবণ মেশাও।
২। এবার আক্রান্ত চিংড়িগুলোকে হাতজাল দিয়ে উঠিয়ে বালতির মিশ্রণে ৩০ সেকেন্ড ডুবিয়ে তুলে রাখো।
৩। এভাবে কয়েক বার আক্রান্ত চিংড়িকে শোধনের পর আর একটি বালতি তৈরি কর এবং আরো কয়েকবার শোধনের পর পুকুরে মজুদ করো।
৪। চিংড়িকে জীবাণুমুক্তকরণের কাজটি মৃদু ঠান্ডা আবহাওয়ায় সম্পন্ন কর। এজন্য সকাল বা বিকালে সবচেয়ে ভালো । মেঘলা দিনে বা ভ্যাপসা গরমের সময় এ কাজ করা উচিৎ নয়।
৫। গৃহীত কার্যপ্রণালী ব্যাবহারিক খাতায় লিপিবদ্ধ করো।
কাজের সতর্কতা
- জীবাণু নাশক ব্যাবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই অনুমিত মাত্রায় জীবাণু নাশক ব্যবহার করতে হবে।
 - আক্রান্ত চিংড়িকেজাল বা হাপা হতে হাত জাল দিয়ে উঠিয়ে বালতির মিশ্রণে ৩০ সেকেন্ড বা সহ্য করার মতো সময় ডুবিয়ে দ্রুততার সাথে পুকুরে ছাড়ার ব্যাবস্থা করতে হবে।
 - প্রখর রোদে বা বৃষ্টির সময় এ কাজ করা উচিৎ নয়।
 
আত্মপ্রতিফলন
রোগাক্রান্ত চিংড়ি জীবাণুমুক্তকরণ কৌশল অনুশীলন করার বিষয়ে দক্ষতা যথাযথভাবে অর্জিত হয়েছে/হয় নাই/আবার অনুশীলন করতে হবে।
Read more